Myinee
৳ 600.00
- Delivery & Return
Delivery
আমরা পুরো বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। ডেলিভারির সময় ২-৫ দিন। পণ্যের আকার, ওজন এবং আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে ৮০-১৫০ টাকা ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।Return
আমরা প্রতিটি পণ্য খুবই যত্নের সাথে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করি। পণ্যটি নেওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে চেক করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। এর পরও যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে ডেলিভারির ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ডের (শর্ত সাপেক্ষে) ব্যবস্থা আছে।Help
যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। Facebook: https://www.facebook.com/kalindi.com.bd Phone: +880 1810151890 Email: [email protected]
মাইনী
খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার ছড়া বা পাহাড়ি জলধারা থেকে উৎপন্ন হয়ে মাইনী নদী দীঘিনালা, বাবুছড়া, বোয়ালখালী, কবাখালী ও সর্বদক্ষিণের মেরুং ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে লংগদু উপজেলার মাইনীমুখ স্থানে কাপ্তাই লেকে পড়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য ১০৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬২ মিটার।
ষাটের দশকের আগেও মাইনী উপকূল ছিল সংরক্ষিত এলাকা। ১৯৬০ সালে কাপ্তাই বাঁধের ফলে শত শত গ্রামের উদ্বাস্তু হওয়া পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য ১৯৬৫ সালে মাইনী উপকূল রিজার্ভ খুলে দেওয়া হয়। তখনই মাইনী উপকূলে ব্যাপকহারে জনবসতি বাড়তে থাকে। এসব ক্রমবর্ধমান বসতিগুলো নিয়েই সৃষ্টি হয়েছে দিঘীনালা। দীঘিনালায় যেমন সারি সারি পাহাড় রয়েছ, তেমনি রয়েছে বিস্তীর্ণ সমতল মাঠ। দীঘিনালার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একমাত্র নদী মাইনী। অতীতে মাইনী নদীতে প্রচুর মাছ পাওয়া যেত। দীঘিনালার কৃষি জমির সেচ এই নদীর জলের উপর নির্ভরশীল। এক সময় সারা বছরই নদীর দুই পাড়ে ধান আর নানান রকমের সবজির চাষ হত। বর্তমানে ফসলি সবজি চাষের বদলে প্রধানত তামাক চাষ করা হয়। তামাক চাষে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক সার এবং বিষাক্ত কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। এই রাসায়নিক বর্জ্য আর বিষ ক্রমাগত নদীর পানিতে মিশে মাইনী নদী মারাত্মক দূষিত হয়ে পড়েছে। ফলে নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। দিঘীনালায় শত শত তামাক চুলা রয়েছে, এ চুলাগুলোতে প্রতি বছর হাজার হাজার টন পাহাড়ি কাঠ পুড়ানো হয়। বন জঙ্গলও ধ্বংস হচ্ছে ব্যাপকহারে। যার ফলে পাহাড় ক্ষয়ে মাইনী নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।
মাইনী নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে খাগড়াছড়িতে প্রতি বছর ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণ উৎসব বৈসু’র সূচনা করা হয়।
Myinee
The Myinee River originates from the streams and hill torrents in the Dighinala Upazila of Khagrachari district. It flows through Dighinala, Babuchhara, Boalkhali, Kobakhali, and the southernmost Merung Union, eventually merging into Kaptai Lake at Mainimukh in Langadu Upazila. The river spans 109 kilometers in length and has an average width of 62 meters.
Until the 1960s, the Myinee River’s banks were a protected area. In 1965, following the construction of the Kaptai Dam in 1960, which displaced hundreds of villages, the Myinee River reserve was opened to accommodate the displaced hill communities. This led to a significant increase in settlements along the Myinee River, contributing to the formation of Dighinala. Dighinala is characterized by rows of hills and extensive flat fields. The Myinee River is the only river flowing through Dighinala. Historically, the river was abundant with fish. The agricultural lands of Dighinala rely on the Myinee River for irrigation. In the past, rice and various vegetables were cultivated year-round along its banks. Currently, tobacco farming has largely replaced vegetable cultivation. Tobacco farming involves the use of large amounts of chemical fertilizers and toxic pesticides, which have gradually polluted the Myinee River. This pollution has put the river’s biodiversity at risk. In Dighinala, there are hundreds of tobacco curing barns, which burn thousands of tons of hill timber each year, leading to significant deforestation. This deforestation causes soil erosion, resulting in the gradual filling of the Myinee River.
Each year, the traditional Tripura community’s New Year festival, Baisu, is inaugurated in Khagrachari by floating flowers on the Myinee River.
Related Products
Tote bags are very popular among women for everyday use. Especially, it has a lot of space and can carry many things at once. This bag is lightweight but can perform heavy duty when needed.
– Measurements: 14” × 14.5” × 4”.
– Available in two different colors.
– Material: High quality jute fabric and vegetable tanned leather.
কালিন্দীর ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে “চিত্রা” ব্যাগটির নতুন সংস্করণে জিপার যোগ করা হয়েছে।
দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য সব মেয়েদের কাছে টোট ব্যাগ খুব জনপ্রিয়। স্পেশালি এতে অনেক জায়গা থাকে এবং একসাথে অনেক কিছু ক্যারি করা যায়। ওজনে হালকা কিন্তু মালামাল বহনের দিক থেকে প্রয়োজনে কঠিন দায়িত্ব পালন করতে পারে এই ব্যাগটি।
রঙের বৈচিত্রের দিক থেকে ব্যাগটির নাম রাখা হয়েছে- “চিত্রা”।
– সাইজঃ ১৪” × ১৪.৫” × ৪”।
– দুইটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– মেটেরিয়ালঃ পাটের ফেব্রিক এবং লেদার।
Out of stock
সিম্পল, একই সাথে স্টাইলিশ লেদারের ব্যাগ “হালদা”। পার্টি, অফিস গোয়িং, অথবা রেগুলার ব্যবহার এর জন্য পার্ফেক্ট একটি ব্যাগ। এছাড়া ফ্যাশনেবল এই ব্যাগটি মানিয়ে যাবে যে কোনো বয়সের সাথে।
– সাইজঃ ১০” × ১৬” × ৪” ইঞ্চি।
– মেটেরিয়ালঃ লেদার।
Out of stock
In the past both Muslin and Jamdani industry was built around the Shitalakshya river. The unique chemistry of Shitalaksha’s water, weather, and climate act as the mantra to create the wonderful Jamdani cloth.
Nowadays the demand and acceptance of Jamdani saree are increasing exponentially. Keeping up with the times, Kalindi designed this Jamdani print bag named ‘Shitalakshya’.
– Measurements: 14″ × 14″ × 4″
– Available in two different colors.
– Material: High-quality jute fabric and vegetable tanned leather.
অতীতের মসলিন এবং বর্তমানের জামদানি শিল্প দুটোই শীতলক্ষ্যাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। শীতলক্ষ্যার পানি, আবহাওয়া ও জলবায়ুর অদ্ভুত রসায়নই বিস্ময়কর জামদানী কাপড় তৈরির মন্ত্র হিসেবে কাজ করে।
বর্তমানে জামদানী শাড়ির চাহিদা এবং গ্রহনযোগ্যতা বেড়েই চলেছে। সময়ের সাথে মিল রেখে জামদানী প্রিন্টের এই ব্যাগটি কালিন্দীতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে। জামদানী প্রিন্টের ব্যাগটির নাম রাখা হয়েছে “শীতলক্ষ্যা”।
কালিন্দীর ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে “শীতলক্ষ্যা” ব্যাগটির নতুন সংস্করণে জিপার যোগ করা হয়েছে।
– সাইজঃ ১৪” × ১৪” × ৪”
– দুইটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– মেটেরিয়ালঃ উন্নত মানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
ভ্রমণ অথবা রেগুলার ব্যবহারের জন্য ব্যাকপ্যাক আরামদায়ক ক্যারি ব্যাগ হিসেবে সুপরিচিত।এর একটি উল্লেখযোগ্য কারন এই ব্যাগগুলোতে ডাবল হ্যান্ডেল থাকে,এবং তা কাঁধে বহন করা যায়।কাঁধে বহন করায় ব্যাগের মূল ভার পিঠের উপর ছড়িয়ে যায়,যার ফলে ব্যাগ ক্যারি করতে কষ্ট কম হয়।
নতুন বছরে কালিন্দীতে যোগ হলো “কংস” নামের এই ব্যাকপ্যাকটি।
– সাইজ: ১৪” × ১১” × ৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
Out of stock
নতুন এই ব্যাগটির স্পেশালিটি হচ্ছে ডুয়াল কম্পার্টমেন্ট। আকারে বেশ বড় হওয়ায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি।পাটের তৈরি মজবুত এই ব্যাগটির সাথে থাকবে কাঁধে ঝুলানোর জন্য টেকসই লেদারের স্ট্রাপ।
– সাইজ: ৯”×১৩”×৬”।
Out of stock
কালিন্দী’র ব্যাগসম্ভারে নতুন সংযোজন ‘তিস্তা’। আপনার অফিস, ঘুরাঘুরি কিংবা সংক্ষিপ্ত ভ্রমণের সঙ্গী করতে পারেন এই ব্যাগটিকে।
– সাইজ: ১০”×৪.৫”×১২”।
– ম্যাটেরিয়াল: পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– চারটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
উন্নতমানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার দিয়ে তৈরি ব্যাগটি আপনাকে দিবে নান্দনিকতার ছোয়া। কাঁধে ঝুলানোর জন্য আছে টেকসই লেদারের স্ট্রাপ, তাই ব্যাগটি বহন করে আরাম। ভিতরে চওড়া খোলা জায়গা এবং মোবাইল ফোন রাখার জন্য আলাদা একটি জিপার পকেট আছে।
– সাইজ: ৯” × ২.৫”
– ম্যাটেরিয়াল: ১০০% পাট এবং লেদার স্ট্র্যাপ।
“টোট ব্যাগ” পাটের ব্যাগের ক্ষেত্রে সর্বাধিক পরিচিত এবং খুব জনপ্রিয়।ওজনে হালকা, সাথে অনেক বেশি জায়গা থাকায় মেয়েদের কাছে এই ব্যাগের আলাদা চাহিদা রয়েছে। চিত্রা, শীতলক্ষ্যার পর কালিন্দীতে যুক্ত হলো আরো একটি ফ্যাশনেবল টোট ব্যাগ – “রূপসা”। কালারফুল এই ব্যাগটি যে কোনো পোশাকের সাথে খুব সহজে মানিয়ে যাবে।
– সাইজঃ ১২.৫”×১২”×৪”।
– মেটেরিয়ালঃ পাটের ফেব্রিক এবং লেদার।
Out of stock
A light load eases the journey. And to make your carry-on bag itself lighter, Kalindi has designed this bag named “Sankha”.
You can choose the “Sankha” bag as your travel companion due to its lightweight and lots of space for carrying goods.
– Measurements: 9.5” × 11.5” × 4.5”
– Material: Jute fabric and leather.
হালকা বোঝা চলার পথকে সহজ করে। এবং আপনার বোঝা বহনকারী ব্যাগটি নিজেই যাতে হালকা হয় সেজন্য কালিন্দী তৈরি করেছে “শঙ্খ ” নামের এই ব্যাগটি। মালামাল বহনের জন্য অনেক স্পেস এবং লাইট ওয়েট হওয়ার কারনে আপনার ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে পারেন “শঙ্খ” ব্যাগটিকে।
– সাইজঃ ৯.৫” × ১১.৫” × ৪.৫”।
– মেটেরিয়ালঃ জুট এবং লেদার।
Out of stock