Gorai
৳ 1,680.00 – ৳ 2,100.00
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্য অনুপ্রেরণার উৎস গড়াই নদীর নামে কালিন্দীর এক অনন্য সংযোজন জুট ব্যাগ ‘গড়াই’। আপনার ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত ভ্রমণের আনন্দসঙ্গী হবে ‘গড়াই’ ট্রাভেল ব্যাগ। কাপড়-চোপড়, ল্যাপটপ, প্রসাধন সামগ্রীসহ ট্যুর-এর জন্য দরকারি সবকিছুই অনায়াসে বহন করতে পারবেন এতে। ব্যাগটিতে রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
– সাইজ: ১৭.৫”×১১.৫”×৭”
– ম্যাটেরিয়াল: উন্নত মানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
- Delivery & Return
Delivery
আমরা পুরো বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। ডেলিভারির সময় ২-৫ দিন। পণ্যের আকার, ওজন এবং আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে ৮০-১৫০ টাকা ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।Return
আমরা প্রতিটি পণ্য খুবই যত্নের সাথে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করি। পণ্যটি নেওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে চেক করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। এর পরও যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে ডেলিভারির ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ডের (শর্ত সাপেক্ষে) ব্যবস্থা আছে।Help
যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। Facebook: https://www.facebook.com/kalindi.com.bd Phone: +880 1810151890 Email: [email protected]
গড়াই
গঙ্গা নদীর বাংলাদেশ অংশের প্রধান শাখা নদী গড়াই। একই নদী উজানে গড়াই আর ভাটিতে মধুমতী নামে পরিচিত। নদীটি কুষ্টিয়া জেলার তালবাড়িয়া থেকে মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর পর্যন্ত গড়াই নামে এবং এখান থেকে নড়াইল জেলার মধ্যে নাম হয় মধুমতী। আরো দক্ষিণে বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার কাছে এটির নাম বলেশ্বর। তারপর বরিশালের ভেতর দিয়ে হরিণঘাটা মোহনার কাছে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। একসময় গঙ্গার প্রধান ধারা ছিল গড়াই-মধুমতী নদী, যদিও গঙ্গার আদি ধারা ছিল হুগলি-ভাগীরথী নদী। কুষ্টিয়া জেলার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ-এর ১৯ কিমি ভাটিতে উৎপন্ন হয়ে কুষ্টিয়ার মধ্যে প্রবাহিত হয়ে গণেশপুর নামক স্থানে ঝিনাইদহ জেলায় প্রবেশ করেছে। তারপর ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া সীমানা বরাবর প্রবাহিত হয়ে চাদর নামক গ্রাম দিয়ে রাজবাড়ী জেলায় প্রবেশ করেছে। এরপর ঝিনাইদহ- রাজবাড়ী, মাগুরা-রাজবাড়ী এবং মাগুরা-ফরিদপুর জেলার সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত হয়ে মধুমতী নামে নড়াইল ও বাগেরহাট জেলার মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। গড়াই নদীর দৈর্ঘ্য ৮৯ কিমি। নদীটির উৎসমুখ থেকে নড়াইলের বড়দিয়া পর্যন্ত গড় প্রস্থ ৪৫০ মিটার।
গড়াই নদীর গা ঘেঁষে কুষ্টিয়া, কুমারখালী ও খোকসা শহর। কুমারখালীতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে এখানে রেশম কুঠি ছিল। কুমারখালী ট্রেনস্টেশন থেকে ৮ কিমি দূরে গড়াই-পদ্মার সঙ্গমস্থলের খুব কাছে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ির শিলাইদহ গ্রাম অবস্থিত। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর জীবনের বহুসময় কাটিয়েছেন গড়াই-পদ্মা নদীর তীরে। গড়াই নদীর তীরবর্তী টেগরলজে তিনি রাত্রিযাপন ও বিশ্রাম করতেন। গড়াই নদীতে বসে তিনি রচনা করেছেন নোবেল জয়ী ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যগ্রন্থের ‘সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপন সুর’। (২৭ আষাঢ়, ১৩১৭, গোরাই, জানিপুর।) গড়াই নদীর নাম অতীতে গোরাই লেখার প্রচলন ছিল। জানিপুর খোকসা উপজেলার গড়াই নদী তীরবর্তী পুরাতন একটি প্রধান শহরের নাম। কুষ্টিয়া শহরের লালন সাঁইজির আখড়াবাড়িও গড়াই তীরবর্তী কালীনদীর পাড়ে। কালী নদী, গড়াই নদীর শাখা। গড়াই নদীর পাশ ঘিরেই বিষাদ সিন্ধুর রচয়িতা সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা। গোরাই ব্রিজ নামে ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থও রয়েছে এই শক্তিমান গদ্যশিল্পীর। উপমহাদেশের প্রখ্যাত গ্রামীণ সাংবাদিকতার পথিকৃৎ কাঙাল হরিনাথ মজুমদারের ভিটেবাড়ী ও এমএন প্রেসও গড়াই নদী সংলগ্ন। কবি আজিজুর রহমানের স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে এই গড়াই নদীকে ঘিরে। তার জন্ম গড়াই নদী সংলগ্ন হাটশ হরিপুর গ্রামে।
মুক্তিযুদ্ধের বহু ঘটনার ক্ষেত্র এই গড়াই নদী। ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন সম্পাদিত মুক্তিযুদ্ধ কোষ দ্বিতীয় খন্ডে গড়াই নদী গণহত্যার বিবরণ উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ কোষে গড়াই নদীর চর বধ্যভূমির বিবরণ রয়েছে। স্বাধীনতার পরে এসব জায়গা থেকে অসংখ্য মানুষের হাড়গোড় ও মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছিলো।
গড়াই নদীর তীরে আছে দেশের বৃহত্তম ডিজেলচালিত তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ‘ভেড়ামারা ৪১০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র’। নদী তীরে আরও আছে কুষ্টিয়ার বিখ্যাত রেইন-উইক কারখানা এবং কুষ্টিয়া শহরের বাণিজ্যিক এলাকা।
Gorai
The Gorai River, one of the main distributaries of the Ganges in Bangladesh, is known upstream as the Gorai and downstream as the Madhumati. The river originates from the Ganges at Talbaria in Kushtia district and flows through Mohammadpur in Magura district under the name Gorai. From there, as it enters Narail district, it is known as the Madhumati. Further south, near Kachua in Bagerhat district, it takes the name Baleshwar and eventually flows into the Bay of Bengal near the Haringhata estuary in Barishal. Historically, the Gorai-Madhumati was the main channel of the Ganges, although the original channel was the Hooghly-Bhagirathi River.
The Gorai River starts about 19 kilometers downstream from the Hardinge Bridge in the northern part of Kushtia district, flowing through Kushtia and entering Jhenaidah district at Ganeshpur. It then flows along the border of Jhenaidah and Kushtia, entering Rajbari district at Chador village. The river continues along the borders of Jhenaidah-Rajbari, Magura-Rajbari, and Magura-Faridpur districts before being known as the Madhumati as it flows through Narail and Bagerhat districts. The Gorai River is 89 kilometers long, with an average width of 450 meters from its source to Bardia in Narail.
The river runs past the towns of Kushtia, Kumarkhali, and Khoksa. In Kumarkhali, during the East India Company era, there was a silk factory. Shilaidah village, near the confluence of the Gorai and Padma rivers, and 8 kilometers from Kumarkhali train station, is where Rabindranath Tagore’s Kuthibari is located. Tagore spent much of his time along the banks of the Gorai-Padma rivers. He stayed and rested at the Tagore Lodge near the river and composed many works, including parts of his Nobel-winning “Gitanjali” collection. In the past, the Gorai River was also referred to as the Gorai. Janipur, a significant historical town along the Gorai River in Khoksa Upazila, was known for its importance. Lalon Shah’s Akhra in Kushtia is also situated on the banks of the Kaliganga River, a branch of the Gorai. The famous writer Mir Mosharraf Hossain, author of “Bishad Sindhu,” lived near the Gorai River. Hossain also wrote a poetry book named “Gorai Bridge” published in 1873. Kangal Harinath Majumdar, a pioneer of rural journalism in the subcontinent, had his home and MN Press near the river. The poet Azizur Rahman, born in Hatsh Haripur village adjacent to the Gorai, is also associated with the river.
The Gorai River played a significant role during the Liberation War of Bangladesh. The second volume of “Muktijuddho Kosh,” edited by historian Professor Muntasir Mamoon, details the massacres that took place along the river. The riverbanks also served as sites for mass graves, with many human remains found there after the war.
On the banks of the Gorai River is the country’s largest diesel-powered thermal power plant, the 410 MW Combined Cycle Power Plant in Bheramara. Additionally, the riverbanks host the famous Rain-Wick factory in Kushtia and the commercial areas of Kushtia town.
Related Products
আপনার ঘরের বাইরে বের হওয়ার প্রস্তুতিতে টুকিটাকি প্রয়োজনীয় সব জিনিসই বহন করার উপযোগী জায়গা রেখে ব্যাগটির ডিজাইন করা হয়েছে। ‘ইছামতী’ একটি ক্লাসিক ভ্যানিটি ব্যাগ, যেটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী।
– ম্যাটেরিয়ালঃ ১০০% পাট।
– সাইজঃ ১৩” × ১১.৫” × ৪” ইঞ্চি।
খেলাধুলা, জিম, ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত ডাফেল ব্যাগটির ভেতরের স্টোরেজ স্পেস বেশ বড়। যেকারণে ব্যবহারিক জিনিসগুলো জায়গা করে নেবে অনায়াসে। হালকা ওজনের শক্তিশালী এই ব্যাগটিকে বহনের জন্য রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল, এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
– সাইজ: ৯.৫”×৯.৫”×১৮”
– মেটেরিয়াল: জুট ফেব্রিক এবং লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
কালিন্দীর নতুন সংযোজন ধানসিঁড়ি। আকারে বড় এবং ডুয়েল কম্পার্টমেন্ট থাকায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি। হালকা ওজনের শক্তিশালী এই ব্যাগটিকে বহনের জন্য রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল, এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
অফিস অথবা ভ্রমণের সঙ্গী হিসেবে অনেকেই একটু বেশি স্পেসের ব্যাগ খুঁজে থাকেন, তাদের জন্য এটি একটি নিখুঁত সঙ্গী হতে পারে।
– সাইজঃ ৯.৫” × ১২.৫” × ৪”।
– মেটেরিয়ালঃ ১০০% পাট এবং লেদার।
To ease your daily commute, Kalindi designed this tote bag named Shibsha. It has plenty of space for carrying essentials. Because of its lightweight, it is comfortable to carry on the shoulder.
– Measurements: 15″×12.5″×5″
– Material: High quality jute fabric and vegetable tanned leather.
আপনার চলার পথকে সহজ করতে কালিন্দী নিয়ে এলো এই টোট ব্যাগটি। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বহনের জন্য এতে রয়েছে অনেক স্পেস। ওজনে হালকা হওয়ায় কাঁধে ঝুলিয়ে বহন করাটা আরামদায়ক।
– সাইজঃ ১৫”×১২.৫”×৫”।
– মেটেরিয়ালঃ পাট এবং লেদার।
Out of stock
ভ্রমণ অথবা রেগুলার ব্যবহারের জন্য ব্যাকপ্যাক আরামদায়ক ক্যারি ব্যাগ হিসেবে সুপরিচিত।এর একটি উল্লেখযোগ্য কারন এই ব্যাগগুলোতে ডাবল হ্যান্ডেল থাকে,এবং তা কাঁধে বহন করা যায়।কাঁধে বহন করায় ব্যাগের মূল ভার পিঠের উপর ছড়িয়ে যায়,যার ফলে ব্যাগ ক্যারি করতে কষ্ট কম হয়।
নতুন বছরে কালিন্দীতে যোগ হলো “কংস” নামের এই ব্যাকপ্যাকটি।
– সাইজ: ১৪” × ১১” × ৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
Out of stock
Kalindi brings you this tote bag named “Titas” to make your everyday journey easier. It has plenty of space for carrying essential items.
Being light-weight, it is very comfortable to carry on the shoulder.
– Measurements: 15″×12.5″×5″
– Material: High quality jute fabric and vegetable tanned leather.
– সাইজঃ ১৫”×১২.৫”×৫”।
– মেটেরিয়ালঃ উন্নত মানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
To ease your daily commute, Kalindi designed this tote bag named “Kajla”. It has plenty of space for carrying essentials. Because of its lightweight, it is comfortable to carry on the shoulder.
– Measurements: 15″×12.5″×5″
– Material: 100% Jute and leather handle.
আপনার চলার পথকে সহজ করতে কালিন্দী নিয়ে এলো, “কাজলা” নামের টোট ব্যাগটি। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বহনের জন্য এতে রয়েছে অনেক স্পেস। ওজনে হালকা হওয়ায় কাঁধে ঝুলিয়ে বহন করাটা আরামদায়ক।
– সাইজঃ ১৫”×১২.৫”×৫” ইঞ্চি।
– মেটেরিয়ালঃ ১০০% পাট এবং লেদার হ্যান্ডেল।
Out of stock
নতুন এই ব্যাগটির স্পেশালিটি হচ্ছে ডুয়াল কম্পার্টমেন্ট। আকারে বেশ বড় হওয়ায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি।পাটের তৈরি মজবুত এই ব্যাগটির সাথে থাকবে কাঁধে ঝুলানোর জন্য টেকসই লেদারের স্ট্রাপ।
– সাইজ: ৯”×১৩”×৬”।
Out of stock