Dhanshiri
৳ 1,200.00 – ৳ 1,500.00
কালিন্দীর নতুন সংযোজন ধানসিঁড়ি। আকারে বড় এবং ডুয়েল কম্পার্টমেন্ট থাকায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি। হালকা ওজনের শক্তিশালী এই ব্যাগটিকে বহনের জন্য রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল, এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
অফিস অথবা ভ্রমণের সঙ্গী হিসেবে অনেকেই একটু বেশি স্পেসের ব্যাগ খুঁজে থাকেন, তাদের জন্য এটি একটি নিখুঁত সঙ্গী হতে পারে।
– সাইজঃ ৯.৫” × ১২.৫” × ৪”।
– মেটেরিয়ালঃ ১০০% পাট এবং লেদার।
- Delivery & Return
Delivery
আমরা পুরো বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। ডেলিভারির সময় ২-৫ দিন। পণ্যের আকার, ওজন এবং আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে ৮০-১৫০ টাকা ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।Return
আমরা প্রতিটি পণ্য খুবই যত্নের সাথে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করি। পণ্যটি নেওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে চেক করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। এর পরও যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে ডেলিভারির ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ডের (শর্ত সাপেক্ষে) ব্যবস্থা আছে।Help
যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। Facebook: https://www.facebook.com/kalindi.com.bd Phone: +880 1810151890 Email: [email protected]
ধানসিঁড়ি
ধানসিঁড়ি নদী ঝালকাঠির সুগন্ধা, বিশখালী ও গাবখান চ্যানেলের মোহনা থেকে উৎপন্ন হয়ে সেখান থেকে সাড়ে ৮ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাজাপুর খালে মিশেছে। রাজাপুর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার প্রবাহিত হয়ে জাঙ্গালিয়া নদী হয়ে আবার বিশখালীতে মিশেছে ধানসিঁড়ির পানি প্রবাহ। নদীটির গড় প্রস্থ ৪৯০ মিটার।
ধানসিঁড়ি নদীটির প্রকৃত নাম ‘ধানসিদ্ধ’। অতীতে নদীটি ছিল রাজাপুর ঝালকাঠিকে সংযোগকারী একটি খাল। পুরানো যে কোন মৌজার মানচিত্রে এই নদী বা খালের নাম ইংরেজি বানানে লিখিত ছিল Dhansidha। এমনকি ১৯৯০-এর দশকে ‘গ্রাফোসম্যান’ কর্তৃক প্রণীত উপজেলা ম্যাপেও এর বানান দেখা যায় Dhansidha । কিন্তু বাংলা বানানে এর রূপ ‘ধানসিদ্ধ’ থেকে ‘ধানসিঁড়ি’তে রূপান্তরিত হয়ে গিয়েছিল অনেক আগে বরিশালের শ্রেষ্ঠ কবি জীবনাননন্দের হাতে। বাংলার ‘ড়’ ধ্বনির সাথে ইংরেজি ‘D’ ধ্বনির মিল থাকায় জীবনানন্দ ‘ধানসিদ্ধ’কে বানিয়ে দিলেন ‘ধানসিঁড়ি’। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে প্রচলিত আছে যে খালটির নাম ধানসিদ্ধ হওয়ার কারণ এই খালের পাড়ে হাইলাকাঠি ও চর-হাইলাকাঠি গ্রামের লোকেরা এত পরিমাণ ধান সিদ্ধ করতো যে সেই ধান সিদ্ধ করার পানি প্রবাহের এই খালটির নামই হয়ে যায় ধানসিদ্ধ। এটি বিশ্বাসযোগ্য কোনো বয়ান না হলেও গল্পটি এই অঞ্চলে এক সময় ধানের উচ্চ ফলন হত বলে ধারণা দেয়।
অতীতে এই নদী দিয়ে এলমহপ্রেস সার্ভিসের স্টিমার খুলনা হয়ে কলকাতায় যেত। বড় বড় মালবাহী পালতোলা নৌকা এবং সাম্পানও চলাচল করত ধানসিঁড়ি নদীতে। দুই যুগ আগেও ধানসিঁড়ি নদীতে লঞ্চ ও কার্গো চলাচল করতো। রাজাপুর থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ ঝালকাঠির সাথে সবচয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক রুট হিসেবে এই নদী পথটিই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতো। এই নদী হয়েই সহজ ও কম সময়ে ঝালকাঠি থেকে ব্যবসায়ীরা মালামাল দক্ষিণাঞ্চলের অধিকাংশ এলাকায় পৌঁছাতেন। নদীর দুই পাশেই ফসলের মাঠ। ছিল নানা প্রজাতির গাছ। বর্তমানে ঝালকাঠি রাজাপুর উপজেলার পাড়েরহাট এলাকা থেকে ভরাট হয়ে ধানী জমির সঙ্গে মিশে গেছে ধানসিঁড়ি নদীর বাকি অংশ। নদীর তলদেশে পলি জমে ভরাট ও দখলদারিত্বের ফলে ধীরে ধীরে ধানসিঁড়ি এখন শীর্ণ সরু খালে পরিণত হয়েছে।
Dhansiri
The Dhansiri River originates from the confluence of the Sugandha, Bishkhali, and Gabkhan channels in Jhalokathi district. It flows for 8.5 kilometers before merging with the Rajapur canal. From Rajapur, it continues for approximately 6 kilometers, passing through the Jangalia River before rejoining the Bishkhali River. The river has an average width of 490 meters.
The original name of the Dhansiri River was “Dhansiddha.” Historically, this river served as a canal connecting Rajapur and Jhalokathi. Old maps, including those from the 1990s by Grafosman, show the name spelled as “Dhansidha.” However, the name transformed from “Dhansiddha” to “Dhansiri” through the influence of Jibanananda Das, a prominent poet from Barisal. This transformation occurred because the Bengali ‘ড়’ sound and the English ‘D’ sound were phonetically similar, leading Jibanananda Das to craft the name “Dhansiri” from “Dhansiddha.” Local folklore suggests that the canal was named “Dhansiddha” because residents of Hailakathi and Char-Hailakathi villages boiled so much rice on its banks that the name “Dhansiddha” (meaning ‘boiled rice’) stuck. Though this story may lack historical accuracy, it indicates the region’s once-abundant rice production.
Historically, the Dhansiri River was an important waterway for steamers of the Elmsmorpres Service, which traveled from Khulna to Kolkata. Large cargo boats and sampans also navigated the river. Even two decades ago, launches and cargo vessels traversed the Dhansiri. The 9-kilometer stretch from Rajapur to Jhalokathi was a crucial commercial route, facilitating the transportation of goods from Jhalokathi to most southern regions. The riverbanks were lined with fields and various tree species.
Today, the Dhansiri River has significantly silted up and been encroached upon, turning parts of it into agricultural land. From the Parerhat area of Rajapur upazila in Jhalokathi, the river has filled with silt and merged with paddy fields. Due to siltation and encroachment, the once-vibrant Dhansiri River has now become a narrow, shallow canal.
Related Products
ফোন, চাবি,নোটবুক, ফেসমাস্কসহ ব্যবহার্য টুকিটাকি সব কিছুই রাখার জন্য ভেতরে-বাইরে বেশ কিছু পকেট ও অনেক জায়গাসহ ব্যাগটি একদম পারফেক্ট। ৮-১০ ইঞ্চি সাইজের ট্যাবলেটও জায়গা করে নেবে অনায়াসে। হালকা ওজনের মেসেঞ্জার ব্যাগটি দেখতে ভীষণ ক্লাসিক এবং স্টাইলিশ।
– সাইজ: ১০”×৭”×২.৫”।
– মেটেরিয়াল: জুট ফেব্রিক এবং লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
This vintage design laptop bag is called “Karnaphuli”.
Office, campus, or business trip to keep your favorite laptop safe Kalindi designed this laptop bag. Made out of premium quality jute fabric, this laptop bag can be an essential companion to your favorite laptop.
– Measurements: 12″ × 16″ × 3″
– Available in two different colors.
– Material: High-quality jute fabric and vegetable tanned leather.
ভিন্টেজ ডিজাইনের এই ল্যাপটপ ব্যাগটির নাম “কর্ণফুলী”।
অফিস, ক্যাম্পাস, অথবা ব্যবসায়িক ভ্রমণে আপনার প্রিয় ল্যাপটপটিকে সুরক্ষিত রাখতে এবং সহজে বহন উপযোগী করে তুলতে কালিন্দী তৈরি করেছে বেস্ট কোয়ালিটির ল্যাপটপ ব্যাগ। পাটের তৈরি এই ল্যাপটপ ব্যাগটি হতে পারে আপনার প্রিয় ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সঙ্গী।
– সাইজঃ ১২” × ১৬” × ৩”।
– মেটেরিয়ালঃ পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
আপনার ঘরের বাইরে বের হওয়ার প্রস্তুতিতে টুকিটাকি প্রয়োজনীয় সব জিনিসই বহন করার উপযোগী জায়গা রেখে ব্যাগটির ডিজাইন করা হয়েছে। ‘ইছামতী’ একটি ক্লাসিক ভ্যানিটি ব্যাগ, যেটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী।
– ম্যাটেরিয়ালঃ ১০০% পাট।
– সাইজঃ ১৩” × ১১.৫” × ৪” ইঞ্চি।
ক্যাম্পাস, অফিস কিংবা বিজনেস ট্রিপ- উপলক্ষ্য যেটাই হোক, স্টাইলিশ এই ব্যাগটি আপনার প্রিয় ল্যাপটপকে রাখবে সুরক্ষিত।
– সাইজ: ১২” × ১৫” × ৩.৫”
– ম্যাটেরিয়াল: পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
ভ্রমণ অথবা রেগুলার ব্যবহারের জন্য ব্যাকপ্যাক আরামদায়ক ক্যারি ব্যাগ হিসেবে সুপরিচিত।এর একটি উল্লেখযোগ্য কারন এই ব্যাগগুলোতে ডাবল হ্যান্ডেল থাকে,এবং তা কাঁধে বহন করা যায়।কাঁধে বহন করায় ব্যাগের মূল ভার পিঠের উপর ছড়িয়ে যায়,যার ফলে ব্যাগ ক্যারি করতে কষ্ট কম হয়।
নতুন বছরে কালিন্দীতে যোগ হলো “কংস” নামের এই ব্যাকপ্যাকটি।
– সাইজ: ১৪” × ১১” × ৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
Out of stock
এতে ১২ থেকে ১৬ ইঞ্চি সাইজের ল্যাপটপ বহন করতে পারবেন অনায়াসে।
অফিস, ক্যাম্পাস, অথবা ব্যবসায়িক ভ্রমণে আপনার প্রিয় ল্যাপটপটিকে সুরক্ষিত রাখতে এবং সহজে বহন উপযোগী করে তুলতে কালিন্দী তৈরি করেছে বেস্ট কোয়ালিটির ল্যাপটপ ব্যাগ। পাটের তৈরি এই ল্যাপটপ ব্যাগটি হতে পারে আপনার প্রিয় ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সঙ্গী।
– সাইজ: ১২” × ১৬” ×২.৫”
– ম্যাটেরিয়ালঃ পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্য অনুপ্রেরণার উৎস গড়াই নদীর নামে কালিন্দীর এক অনন্য সংযোজন জুট ব্যাগ ‘গড়াই’। আপনার ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত ভ্রমণের আনন্দসঙ্গী হবে ‘গড়াই’ ট্রাভেল ব্যাগ। কাপড়-চোপড়, ল্যাপটপ, প্রসাধন সামগ্রীসহ ট্যুর-এর জন্য দরকারি সবকিছুই অনায়াসে বহন করতে পারবেন এতে। ব্যাগটিতে রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
– সাইজ: ১৭.৫”×১১.৫”×৭”
– ম্যাটেরিয়াল: উন্নত মানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
কালিন্দীর জনপ্রিয় প্রডাক্টগুলোর মধ্যে পাটের ওয়ালেট গুলো অন্যতম। জুট এবং লেদার কম্বিনেশনে ভীষণ স্টাইলিশ এই ওয়ালেট দুটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– সাইজঃ ৪” × ৭.৫”