Brahmaputra
৳ 1,800.00
ক্যাম্পাস, অফিস কিংবা বিজনেস ট্রিপ- উপলক্ষ্য যেটাই হোক, স্টাইলিশ এই ব্যাগটি আপনার প্রিয় ল্যাপটপকে রাখবে সুরক্ষিত।
– সাইজ: ১২” × ১৫” × ৩.৫”
– ম্যাটেরিয়াল: পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
- Delivery & Return
Delivery
আমরা পুরো বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। ডেলিভারির সময় ২-৫ দিন। পণ্যের আকার, ওজন এবং আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে ৮০-১৫০ টাকা ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।Return
আমরা প্রতিটি পণ্য খুবই যত্নের সাথে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করি। পণ্যটি নেওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে চেক করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। এর পরও যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে ডেলিভারির ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ডের (শর্ত সাপেক্ষে) ব্যবস্থা আছে।Help
যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। Facebook: https://www.facebook.com/kalindi.com.bd Phone: +880 1810151890 Email: [email protected]
ব্রহ্মপুত্র
ব্রহ্মপুত্র পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীগুলির একটি। এর অববাহিকা অঞ্চল চীন (তিব্বত), ভারত ও বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এর উৎপত্তি শিমায়াঙ-দাঙ হিমবাহ থেকে, ভৌগোলিক অবস্থান ৩১°৩০´ উত্তর এবং ৮২°০৮´ পূর্ব। দক্ষিণ তিব্বতের শুষ্ক ও সমতল অঞ্চলের দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে নদটি হিমালয়ের ‘নামছা বারওয়া’ চূড়ার সন্নিকটে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এর উচ্চতা ৭,৭৫৫ মিটার। দক্ষিণ-পশ্চিম তিব্বতের উৎপত্তি স্থল থেকে ব্রহ্মপুত্রের সর্বমোট দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিমি। নদটির প্রশস্ততা স্থান ভেদে ৩ থেকে ১৮ কিমি পর্যন্ত, তবে গড় প্রশস্ততা ১০ কিমি-এর মতো। বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র বিশাল আয়তনের পানি অপসারণ করে এবং একই সময়ে এটি প্রচুর পরিমাণ পলিও বহন করে। নদটি বছরে প্রায় ৭২৫ মিলিয়ন টন পলি বহন করে থাকে।
বাংলাদেশে এই নদের প্রবাহ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নামে পরিচিত। অতীতে, ব্রহ্মপুত্র দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। তখন ব্রহ্মপুত্র নদীটি এর পুরাতন খাত ধরে, অর্থাৎ এখনকার পুরাতন ব্রহ্মপুত্র খাত ধরে ময়মনসিংহের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দুলালপুর ঘাট (এখনকার ভৈরবের কাছাকাছি) নামক একটি স্থানে মেঘনার সাথে মিলিত হত এবং মেঘনা নামেই সাগর অবধি প্রবাহিত হতো।
ব্রহ্মপুত্র নদের উৎস নিয়ে ভারতীয় পুরাণে বেশ কিছু কাহিনী বর্ণিত রয়েছে। সনাতন ধর্মানুসারীদের নিকট এই কারণে ব্রহ্মপুত্রের পানি অত্যন্ত পবিত্র বলে গণ্য হয়। প্রতিবছর নারায়নগঞ্জের লাঙ্গলবন্দ ঘাটে বিভিন্ন দেশ থেকে হিন্দুরা এসে গোসল করার মাধ্যমে পাপমুক্ত হন। ব্রহ্মার সন্তান থেকে এই নদের জলধারা এসেছে বলে এর নাম হয় ব্রহ্মপুত্র নদ।
ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বের পাশাপাশি ব্রহ্মপুত্রের রয়েছে অপরিসীম শিল্প ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব। সাম্প্রতিক গবেষণায় ব্রহ্মপুত্র নদের বালিতে ইলমেনাইট, রুটাইল, জিরকন, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও কোয়ার্টজের মতো মূল্যবান ছয়টি খনিজ পাওয়া গেছে। গবেষকরা বলছেন, ১০ মিটার গভীরতায় প্রতি এক বর্গকিলোমিটার এলাকা থেকে প্রাপ্ত খনিজের বাজার মূল্য ৩ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা।
এছাড়াও জীবিকার জন্য জেলে সম্প্রদায় ব্রহ্মপুত্রের উপর নির্ভরশীল। ড. পুরুষোত্তম নায়েক ও ড. ভাগীরথী পান্ডা তাদের ‘Brahmaputra and the Socio-Economic Life of People of Assam’ বইয়ে উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশে পরিচালিত এক জরিপে প্রায় ৬৭ প্রজাতির মাছ চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। একসময় শুষ্ক মৌসুমে ব্রহ্মপুত্রের বুক থেকে জেলেরা জনপ্রতি দৈনিক ৫০ কেজির মতো মাছ ধরতে পারতো। তবে নদের পানি দূষিত হয়ে যাওয়ায় এখন তা ১৫-২০ কেজিতে নেমে এসেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে থেকে প্রায় ২৮২.৭ হাজার টন মাছ ধরা হয়েছিল। মাছ ছাড়াও বহু প্রজাতির পাখি, সাপ, কচ্ছপ এবং ডলফিনের দেখা মিলেছে ব্রহ্মপুত্রের বুকে। এককালে এখানে কুমির এবং ঘড়িয়াল (মেছো কুমির) পাওয়া যেত বলে জানা গেছে।
Brahmaputra
The Brahmaputra is one of the world’s longest rivers, with its basin spanning vast areas across China (Tibet), India, and Bangladesh. The river originates from the Chemayungdung Glacier, located at 31°30′ N and 82°08′ E. It travels through the arid and flat regions of southern Tibet before being obstructed near the ‘Namcha Barwa’ peak of the Himalayas, which stands at an elevation of 7,755 meters. From its source in southwestern Tibet, the Brahmaputra covers a total length of 2,850 km. The river’s width varies from 3 to 18 km, with an average width of about 10 km. During the monsoon season, the Brahmaputra carries a vast volume of water and a substantial amount of silt, transporting approximately 725 million tons of silt annually.
In Bangladesh, the river is known as the Old Brahmaputra. Historically, the Brahmaputra flowed southeast through the Mymensingh district. It followed its old channel, now known as the Old Brahmaputra channel, passing through Mymensingh and joining the Meghna River at a place called Dulalpur Ghat (near present-day Bhairab), continuing to the sea as the Meghna.
Indian mythology offers several stories about the source of the Brahmaputra. To followers of Sanatan Dharma (Hinduism), the water of the Brahmaputra is considered extremely sacred due to these legends. Every year, Hindus from various countries come to Langalbandh Ghat in Narayanganj to bathe in the river to cleanse themselves of sins. The river is named Brahmaputra, as its waters are believed to have come from the son of Brahma.
Besides its religious and cultural significance, the Brahmaputra holds immense industrial and commercial importance. Recent studies have found valuable minerals such as ilmenite, rutile, zircon, magnetite, garnet, and quartz in the sand of the Brahmaputra. Researchers estimate that minerals worth approximately 363 billion BDT can be extracted per square kilometer from a depth of 10 meters.
Additionally, the fishing community relies heavily on the Brahmaputra for their livelihood. Dr. Purushottam Nayak and Dr. Bhagirathi Panda, in their book “Brahmaputra and the Socio-Economic Life of People of Assam,” mentioned a survey conducted in Bangladesh that identified about 67 species of fish. Once, during the dry season, fishermen could catch around 50 kg of fish per person daily from the Brahmaputra. However, due to water pollution, this has now decreased to 15-20 kg. In the fiscal year 2014-15, approximately 282.7 thousand tons of fish were caught from the Brahmaputra River. Besides fish, various species of birds, snakes, turtles, and dolphins have been found in the Brahmaputra. It is known that crocodiles and gharials (fish-eating crocodiles) were once found here.
Overall, the Brahmaputra River is a vital natural resource, playing a crucial role in the ecological, economic, and cultural life of the regions it flows through.
Related Products
ফোন, চাবি,নোটবুক, ফেসমাস্কসহ ব্যবহার্য টুকিটাকি সব কিছুই রাখার জন্য ভেতরে-বাইরে বেশ কিছু পকেট ও অনেক জায়গাসহ ব্যাগটি একদম পারফেক্ট। ৮-১০ ইঞ্চি সাইজের ট্যাবলেটও জায়গা করে নেবে অনায়াসে। হালকা ওজনের মেসেঞ্জার ব্যাগটি দেখতে ভীষণ ক্লাসিক এবং স্টাইলিশ।
– সাইজ: ১০”×৭”×২.৫”।
– মেটেরিয়াল: জুট ফেব্রিক এবং লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
এতে ১২ থেকে ১৬ ইঞ্চি সাইজের ল্যাপটপ বহন করতে পারবেন অনায়াসে।
অফিস, ক্যাম্পাস, অথবা ব্যবসায়িক ভ্রমণে আপনার প্রিয় ল্যাপটপটিকে সুরক্ষিত রাখতে এবং সহজে বহন উপযোগী করে তুলতে কালিন্দী তৈরি করেছে বেস্ট কোয়ালিটির ল্যাপটপ ব্যাগ। পাটের তৈরি এই ল্যাপটপ ব্যাগটি হতে পারে আপনার প্রিয় ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সঙ্গী।
– সাইজ: ১২” × ১৬” ×২.৫”
– ম্যাটেরিয়ালঃ পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
কালিন্দীর জনপ্রিয় প্রডাক্টগুলোর মধ্যে পাটের ওয়ালেট গুলো অন্যতম। জুট এবং লেদার কম্বিনেশনে ভীষণ স্টাইলিশ এই ওয়ালেট দুটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– সাইজঃ ৪” × ৭.৫”
This vintage design laptop bag is called “Karnaphuli”.
Office, campus, or business trip to keep your favorite laptop safe Kalindi designed this laptop bag. Made out of premium quality jute fabric, this laptop bag can be an essential companion to your favorite laptop.
– Measurements: 12″ × 16″ × 3″
– Available in two different colors.
– Material: High-quality jute fabric and vegetable tanned leather.
ভিন্টেজ ডিজাইনের এই ল্যাপটপ ব্যাগটির নাম “কর্ণফুলী”।
অফিস, ক্যাম্পাস, অথবা ব্যবসায়িক ভ্রমণে আপনার প্রিয় ল্যাপটপটিকে সুরক্ষিত রাখতে এবং সহজে বহন উপযোগী করে তুলতে কালিন্দী তৈরি করেছে বেস্ট কোয়ালিটির ল্যাপটপ ব্যাগ। পাটের তৈরি এই ল্যাপটপ ব্যাগটি হতে পারে আপনার প্রিয় ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় সঙ্গী।
– সাইজঃ ১২” × ১৬” × ৩”।
– মেটেরিয়ালঃ পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock
ভ্রমণ অথবা রেগুলার ব্যবহারের জন্য ব্যাকপ্যাক আরামদায়ক ক্যারি ব্যাগ হিসেবে সুপরিচিত।এর একটি উল্লেখযোগ্য কারন এই ব্যাগগুলোতে ডাবল হ্যান্ডেল থাকে,এবং তা কাঁধে বহন করা যায়।কাঁধে বহন করায় ব্যাগের মূল ভার পিঠের উপর ছড়িয়ে যায়,যার ফলে ব্যাগ ক্যারি করতে কষ্ট কম হয়।
নতুন বছরে কালিন্দীতে যোগ হলো “কংস” নামের এই ব্যাকপ্যাকটি।
– সাইজ: ১৪” × ১১” × ৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
Out of stock
কালিন্দীর নতুন সংযোজন ধানসিঁড়ি। আকারে বড় এবং ডুয়েল কম্পার্টমেন্ট থাকায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি। হালকা ওজনের শক্তিশালী এই ব্যাগটিকে বহনের জন্য রয়েছে টেকসই চামড়ার হাতল, এবং কাঁধে ঝুলানোর জন্য ডিটাচেবল স্ট্রাপ।
অফিস অথবা ভ্রমণের সঙ্গী হিসেবে অনেকেই একটু বেশি স্পেসের ব্যাগ খুঁজে থাকেন, তাদের জন্য এটি একটি নিখুঁত সঙ্গী হতে পারে।
– সাইজঃ ৯.৫” × ১২.৫” × ৪”।
– মেটেরিয়ালঃ ১০০% পাট এবং লেদার।