Baulai
৳ 1,050.00
উন্নতমানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার দিয়ে তৈরি ব্যাগটি আপনাকে দিবে নান্দনিকতার ছোয়া। কাঁধে ঝুলানোর জন্য আছে টেকসই লেদারের স্ট্রাপ, তাই ব্যাগটি বহন করে আরাম। ভিতরে চওড়া খোলা জায়গা এবং মোবাইল ফোন রাখার জন্য আলাদা একটি জিপার পকেট আছে।
– সাইজ: ৯” × ২.৫”
– ম্যাটেরিয়াল: ১০০% পাট এবং লেদার স্ট্র্যাপ।
- Delivery & Return
Delivery
আমরা পুরো বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। ডেলিভারির সময় ২-৫ দিন। পণ্যের আকার, ওজন এবং আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করে ৮০-১৫০ টাকা ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।Return
আমরা প্রতিটি পণ্য খুবই যত্নের সাথে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করি। পণ্যটি নেওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে চেক করে নেওয়ার অনুরোধ রইল। এর পরও যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে ডেলিভারির ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ডের (শর্ত সাপেক্ষে) ব্যবস্থা আছে।Help
যেকোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। Facebook: https://www.facebook.com/kalindi.com.bd Phone: +880 1810151890 Email: [email protected]
বাউলাই (বৌলাই)
বাউলাই নদী সুনামগঞ্জ জেলাধীন তাহিরপুর উপজেলার বালীজুরি ইউনিয়নে প্রবহমান জাদুকাটা-রক্তি নদীর একটি শাখানদী হিসেবে উৎপন্ন হয়ে জামালগঞ্জ উপজেলার ফেনারডাক ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে ধনু নদীতে পতিত হয়েছে। স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তিদের মতে নদীটির সঠিক নাম ‘বৌলাই’। এই নদী থেকে ছোট একটি শাখা লতিফপুর মৌজাতে পাটলাই-পাইকারতলা নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটি ভাঙনপ্রবণ, ফলে নদীটি অতীতের তুলনায় ভরাট হয়ে যাচ্ছে। বর্ষাকালে নদীর পানি পাড় উপচে প্লাবনভূমিতে প্রবাহিত হয়। অনেক সময় পানির চাপে ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে হাওরের ফসল বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। জুলাই-আগস্ট মাসে বর্ষা মৌসুমে পানিপ্রবাহের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৫,৩১৫ কিউসেক। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই নদীর পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে যায়। অক্টোবরের শেষদিকে পানি হাঁটুর নিচে স্থিত হয়। অতীতের তুলনায় নদীর পানিপ্রবাহে তেমন পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় না। বর্ষা মৌসুমে নদীতে মালবাহী নৌকা চলাচল করে। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৭২ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ৮৩ মিটার।
বাংলাদেশের মিঠা পানির মাছের অন্যতম পীঠস্থান সুনামগঞ্জের বৌলাই নদীতে ২০ বছর আগে প্রাকৃতিক পাঙ্গাস মাছ পাওয়া যেতো। তখন বৌলাই নদীতে বড় বড় নৌকা চলাচল করত। বছরের পর বছর পলি জমে তলদেশ উঁচু হয়ে নদীর বুক পানিশূন্য হয়ে পরায় খেলার মাঠে পরিণত হয়েছে। লালপুর থেকে সুন্দরপুর পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ বৌলাই নদীর ১২ কিলোমিটার এলাকায় শুষ্ক মৌসুমে কোন পানি থাকে না।
বৌলাই নদীর উৎস নদী জাদুকাটা-রক্তি মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসার সময় প্রচুর বালি ও পাথর বয়ে নিয়ে আসে। বৌলাই নদী দিয়ে ফাজিলপুর বালু-পাথরমহাল থেকে বালু ও পাথর উত্তোলন করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিবহন করা হয়।
Baulai (Boulay)
The Baulai River, often locally referred to as ‘Boulay,’ originates from the Jadukata-Rakti River in the Balijuri Union of Tahirpur Upazila, Sunamganj District. Flowing through multiple regions, it finally merges with the Dhanu River at Fenardak Union in Jamalganj Upazila. Additionally, a small branch from this river flows into the Patlai-Paikartala River at Latifpur Mouza. Known for its susceptibility to erosion, the Baulai River has seen significant sedimentation over the years, causing its depth to decrease. During the monsoon season, the river frequently overflows, flooding the surrounding floodplains. This can result in the breaching of embankments, submerging crops in the haor region. During the peak monsoon in July and August, the water flow reaches up to 35,315 cusecs, but the river completely dries up by November-December. At the end of October, the water level drops to below knee height. Despite seasonal changes, the overall water flow has remained relatively stable over the years. During the monsoon, the river supports cargo boat navigation. The river spans approximately 72 kilometers, with an average width of 83 meters.
Sunamganj’s Baulai River was once a thriving habitat for freshwater fish, including the natural pangas fish. About 20 years ago, large boats frequently navigated this river. However, years of sediment buildup have raised the riverbed, leaving it dry and converting parts of it into a playground. The stretch from Lalpur to Sundarpur, approximately 16 kilometers, remains dry for about 12 kilometers during the dry season.
The source rivers, Jadukata and Rakti, bring significant amounts of sand and stones from the Meghalaya hills. These materials are extracted from the Fazilpur sand-stone quarry via the Baulai River and transported to various parts of the country.
Related Products
আপনার ঘরের বাইরে বের হওয়ার প্রস্তুতিতে টুকিটাকি প্রয়োজনীয় সব জিনিসই বহন করার উপযোগী জায়গা রেখে ব্যাগটির ডিজাইন করা হয়েছে। ‘ইছামতী’ একটি ক্লাসিক ভ্যানিটি ব্যাগ, যেটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী।
– ম্যাটেরিয়ালঃ ১০০% পাট।
– সাইজঃ ১৩” × ১১.৫” × ৪” ইঞ্চি।
কালিন্দী’র ব্যাগসম্ভারে নতুন সংযোজন ‘তিস্তা’। আপনার অফিস, ঘুরাঘুরি কিংবা সংক্ষিপ্ত ভ্রমণের সঙ্গী করতে পারেন এই ব্যাগটিকে।
– সাইজ: ১০”×৪.৫”×১২”।
– ম্যাটেরিয়াল: পাট এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
– চারটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
সিম্পল, একই সাথে স্টাইলিশ লেদারের ব্যাগ “হালদা”। পার্টি, অফিস গোয়িং, অথবা রেগুলার ব্যবহার এর জন্য পার্ফেক্ট একটি ব্যাগ। এছাড়া ফ্যাশনেবল এই ব্যাগটি মানিয়ে যাবে যে কোনো বয়সের সাথে।
– সাইজঃ ১০” × ১৬” × ৪” ইঞ্চি।
– মেটেরিয়ালঃ লেদার।
Out of stock
Tote bags are very popular among women for everyday use. Especially, it has a lot of space and can carry many things at once. This bag is lightweight but can perform heavy duty when needed.
– Measurements: 14” × 14.5” × 4”.
– Available in two different colors.
– Material: High quality jute fabric and vegetable tanned leather.
কালিন্দীর ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে “চিত্রা” ব্যাগটির নতুন সংস্করণে জিপার যোগ করা হয়েছে।
দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য সব মেয়েদের কাছে টোট ব্যাগ খুব জনপ্রিয়। স্পেশালি এতে অনেক জায়গা থাকে এবং একসাথে অনেক কিছু ক্যারি করা যায়। ওজনে হালকা কিন্তু মালামাল বহনের দিক থেকে প্রয়োজনে কঠিন দায়িত্ব পালন করতে পারে এই ব্যাগটি।
রঙের বৈচিত্রের দিক থেকে ব্যাগটির নাম রাখা হয়েছে- “চিত্রা”।
– সাইজঃ ১৪” × ১৪.৫” × ৪”।
– দুইটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– মেটেরিয়ালঃ পাটের ফেব্রিক এবং লেদার।
Out of stock
– সাইজ: ৮”×৯”×২.৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
– দুটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
Out of stock
ভ্রমণ অথবা রেগুলার ব্যবহারের জন্য ব্যাকপ্যাক আরামদায়ক ক্যারি ব্যাগ হিসেবে সুপরিচিত।এর একটি উল্লেখযোগ্য কারন এই ব্যাগগুলোতে ডাবল হ্যান্ডেল থাকে,এবং তা কাঁধে বহন করা যায়।কাঁধে বহন করায় ব্যাগের মূল ভার পিঠের উপর ছড়িয়ে যায়,যার ফলে ব্যাগ ক্যারি করতে কষ্ট কম হয়।
নতুন বছরে কালিন্দীতে যোগ হলো “কংস” নামের এই ব্যাকপ্যাকটি।
– সাইজ: ১৪” × ১১” × ৫”
– ম্যাটেরিয়াল: জুট এবং লেদার।
Out of stock
নতুন এই ব্যাগটির স্পেশালিটি হচ্ছে ডুয়াল কম্পার্টমেন্ট। আকারে বেশ বড় হওয়ায় জিনিসপত্র রাখার জন্য জায়গাও থাকছে অনেক বেশি।পাটের তৈরি মজবুত এই ব্যাগটির সাথে থাকবে কাঁধে ঝুলানোর জন্য টেকসই লেদারের স্ট্রাপ।
– সাইজ: ৯”×১৩”×৬”।
Out of stock
In the past both Muslin and Jamdani industry was built around the Shitalakshya river. The unique chemistry of Shitalaksha’s water, weather, and climate act as the mantra to create the wonderful Jamdani cloth.
Nowadays the demand and acceptance of Jamdani saree are increasing exponentially. Keeping up with the times, Kalindi designed this Jamdani print bag named ‘Shitalakshya’.
– Measurements: 14″ × 14″ × 4″
– Available in two different colors.
– Material: High-quality jute fabric and vegetable tanned leather.
অতীতের মসলিন এবং বর্তমানের জামদানি শিল্প দুটোই শীতলক্ষ্যাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। শীতলক্ষ্যার পানি, আবহাওয়া ও জলবায়ুর অদ্ভুত রসায়নই বিস্ময়কর জামদানী কাপড় তৈরির মন্ত্র হিসেবে কাজ করে।
বর্তমানে জামদানী শাড়ির চাহিদা এবং গ্রহনযোগ্যতা বেড়েই চলেছে। সময়ের সাথে মিল রেখে জামদানী প্রিন্টের এই ব্যাগটি কালিন্দীতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে। জামদানী প্রিন্টের ব্যাগটির নাম রাখা হয়েছে “শীতলক্ষ্যা”।
কালিন্দীর ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে “শীতলক্ষ্যা” ব্যাগটির নতুন সংস্করণে জিপার যোগ করা হয়েছে।
– সাইজঃ ১৪” × ১৪” × ৪”
– দুইটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
– মেটেরিয়ালঃ উন্নত মানের পাটের ফেব্রিক এবং ভেজিটেবল ট্যানড লেদার।
Out of stock